



Click to open expanded view
About the Book:- দৈনন্দিন
জীবনে নানাবিধ
জটিলতায় আমরা
যখন দিশাহারা
হয়ে পড়ি
তখন জ্যোতিষ
নামক বিজ্ঞানের
সাহায্যেই লক্ষ্য
স্থির করে
গন্তব্যস্থলে উপস্থিত
হওয়া সম্ভব।
ধ্রুবতারাকে লক্ষ্য
করে নাবিক
যেমন সমুদ্রে
পাড়ি জমায়;
সেরকম জ্যোতিষকে
ধ্রুবতারা করে
আমরা বাস্তব
ও আধ্যাত্মিক
জীবনের কর্ম-সমুদ্রের
উত্তাল তরঙ্গকে
তুচ্ছ করে
কূলে পৌঁছতে
পারি—এখানেই
এই পুস্তকটির
উপযোগিতা।
একাধিক জ্যোতিষ
নিবন্ধের মিলিত
রূপ এই
পুস্তক। নিবন্ধগুচ্ছের
বেশিরভাগই ইতিপূর্বে
সাপ্তাহিক বর্তমানের
বিভিন্ন সংখ্যায়
প্রকাশিত হয়েছে।
তার সঙ্গে
আরও কিছু
নতুন নিবন্ধ
মিলিয়ে বইয়ের
রূপ দেওয়া
হল। বইয়ের
বিশেষত্ব হল—এতে
অধিকমাত্রায় নবগ্রহের
কারকতার উপর
ভিত্তি করে
জ্যোতিষের ভবিষ্যৎবাণী
করা হয়েছে।
ভবিষ্যৎবাণী সম্বলিত
নিবন্ধসমূহের সবকটিই
সনাতন জ্যোতিষ
পদ্ধতি ও
সংকেতের অনুসরণে
অনুপুঙ্খ বিজ্ঞান
সম্মত উপায়ে—গ্রহের
স্বরূপ, প্রকৃতি,
ধর্ম, যোগ,
দৃষ্টি, মিত্রামিত্র
ভেদাভেদ, বলবত্তা
এবং সর্বোপরি
দ্বাদশভাবে অবস্থান—সব
পর্যালোচনা করে
বিশদে ও
প্রয়োজনানুসারে ব্যাখ্যা
করে লেখা।
বইটিতে সবক’টি
গ্রহেরই বিচারে
এমন কিছু
বিজ্ঞান সম্মত
নিয়ম ও
সংকেত অনুসরণ
করা হয়েছে
যা সম্পূর্ণ
রূপে আমার
নিজস্ব সংগ্রহ
এবং তার
প্রয়োগ পদ্ধতিও
আমার নিজের
অভিজ্ঞতার ফল।
এ ছাড়া
জাতক কুণ্ডলীতে
গ্রহাস্থানাদির বিচারে
কোন গ্রহের
কেমন শান্তিবিধান
দরকার তা-ও
সহজ ও
সাবলীলভাবে আলোচিত
হয়েছে বইটিতে।