
Click to open expanded view
About the Book:
ভারত বর্ষে মানুষের ভবিষ্যৎ বলার ক্ষেত্রে আটটি পদ্ধতিগত দিকের
আলোচনা প্রাচীন ঋযিরা
করে গেছেন। এই
আটটি পদ্ধতি হ'ল- অঙ্গ, স্বপ্ন,
স্বর, ব্যঞ্জনা, ভঙ্গি,
লক্ষণ, উৎপাত ও
অন্তরীক্ষা। অঙ্গ, ব্যঞ্জনা ও ভঙ্গি বিষয়ক
জ্ঞানালোচনার সম্মিলনে ‘প্রত্যঙ্গ বিবেক' শাস্ত্রের উদ্ভব।
এই‘প্রতঙ্গ বিবেক' শাস্ত্রই পরবর্তী কালে 'সামুদ্রিক শাস্ত্র' হিসাবে পরিচিতিলাভ করে।
সামুদ্রিক শাস্ত্রের সঙ্গে
অন্তরীক্ষা জ্যোতিষ বা
ফলিত জ্যোতিষ মিলে
মিশে গড়ে উঠে
সামুদ্রিক জ্যোতিষ শাস্ত্র। এই শাস্ত্রের প্রধানতম অঙ্গ হ'ল-
হস্ত সামুদ্রিক জ্যোতিষ বা হস্ত বিচার।
অতি প্রাচীন কাল
থেকে অদ্যাবধি প্রাচ্য ও পাশ্চাত্ম্যের বিদগ্ধ পণ্ডিত
গণের নানান সিদ্ধান্তে হস্ত বিচারের জ্যোতিষীয় ধারা সমৃদ্ধতর হয়েছে
বা হয়ে চলেছে।
ভারতীয় ঋযি হস্ত
বিচারের ক্ষেত্রে তিনটি
পর্যায়ের মধ্য দিয়ে
অগ্রসর হয়ে বিচার
নিস্পন্ন করণের নির্দেশ দিয়েছেন। তিনটি পর্যায় হ’ল-হস্ত দর্শন,
হস্ত স্পর্শন ও
রেখা বিমর্শন। এই
বিষয়ে প্রাচ্য ও
পাশ্চাত্ম্য পণ্ডিত গণের
সিদ্ধান্ত সমূহের উল্ল্যেখ ও মূল্যায়ণ সহ
বর্তমান গ্রন্থে গ্রন্থকার জ্যোতিষ গুরু ডাঃ
রণতোষ সাহা নিজস্ব
স্বানুভবের ভিয়েনে হস্ত
দর্শন ও হস্ত
স্পর্শন বিষয়ে এক
অনবদ্য উপস্থাপনা নতুন
আঙ্গিকে তুলে ধরেছেন। যা অদ্যাবধি কোন
ভাষায় লিখিত হস্ত
সামুদ্রিকের গ্রন্থে দেখা
যায় না। হস্ত
সামুদ্রিক শাস্ত্র বিষয়ে
শিক্ষার্থী, পিপাসু ও
উৎসুক সুধীবর্গ এই
গ্রন্থে হস্ত বিচারের নব দিগন্তের সন্ধান
পাবেন যেমন, তেমনি
নতুন সামর্থে এগিয়ে
যাবার প্রেরণা শক্তি
লাভ করবেন।
- Stock: In Stock
- Author: Dr. Ranatosh Saha
- SKU: DCI-00284