







Click to open expanded view
About the Book:-
আলোচ্য পুস্তকটি
আমার সুদীর্ঘ
দিনের নক্ষত্র
ও মানবজীবনে
তার গুরুত্বপূর্ণ
প্রভাব সংক্রান্ত
নিরবচ্ছিন্ন গবেষণার
ফলশ্রুতি। এই
পুস্তকে নক্ষত্র
সম্পর্কে প্রভূত
তথ্যাদি তুলে
ধরা হয়েছে।
জ্যোতিষের পাঠকবৃন্দ
কোষ্ঠির বিভিন্ন
শ্রেণীবিভাগ ব্যতীত
যাতে মানুষের
ভাগ্য নির্ণয়
করতে পারেন
সেই জন্যেই
এই পুস্তকটি
প্রণয়ন করা
হয়েছে।
বিশ্বের বিভিন্ন
স্থানের জ্যোতিষিগণ
তাঁদের ধর্মীয়
রীতিনীতি ও
বিশ্বাস অনুসারে
তাঁদের প্রয়োজনের
সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণভাবে
প্রাচীন জ্যোতিষ
বিদ্যার রূপান্তর
ঘটিয়েছেন। এই
ধরণের একটি
দৃষ্টান্ত হল
নক্ষত্রের সংখ্যা
২৮ হতে
২৭ শে
হ্রাস। তবে
রাশি চক্রের
পরিধি যে
৩৬০°
তাতে কোনো
দ্বিমত নেই।
কিন্তু এক
একটি নক্ষত্র
কত ডিগ্রী
নিয়ে গঠিত
এবং কোন্
রাশি হতে
রাশিচক্রের সূচনা
ইত্যাদি ব্যাপারে
মতান্তর রয়েছে।
আমার মতে
জটিল হিসাব
নিকাশ পরিহার
করার উদ্দেশ্যেই
রাশিচক্রে ২৮টি
নক্ষত্রের পরিবর্তে
২৭ ধরা
হয়েছে। কারণ
২৭টি নক্ষত্র
ধরলে হিসাব
খুবই সরল
হয়। এই ২৭/২৮
নক্ষত্র ছাড়াও
ঋগ্বেদে উল্লেখ
আছে যে
উত্তর ও
দক্ষিণ আকাশে
আরও কয়েকটি
নক্ষত্র উদীয়মান
রয়েছে। এরা
দু'টি
উত্তর মেরু
দেশীয় নক্ষত্র
বলে পরিচিত
হয়। ‘বৃহৎ
ভল্লুক’
নক্ষত্রটি ‘সপ্তর্ষি
মণ্ডল’
নামে পরিচিত।
প্রকৃত প্রস্তাবে রাশিচক্রের বিভাজন কি রূপে নির্ণীত হবে মেষ হতে শুরু করে মীন এই বারটি রাশি কিংবা অশ্বিনী হতে রেবতী এই ২৭ নক্ষত্রের ভিত্তিতে তা নিয়ে বিতর্ক বিদ্যমান। কেন আমাদের প্রাচীন ঋষিগণ রবি, চন্দ্র, মঙ্গল ইত্যাদির বিভিন্ন ভাব ও নক্ষত্রে সঞ্চারের কথা ব্যবহার
- Stock: Out Of Stock
- Author: Prof. Dr. Ramkrishna Shastri
- SKU: DCI-00311